ঢাকা ০৮:১৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
কুমিল্লায় যুবদল নেতার মৃত্যু

যুবদল নেতার মৃত্যুর ঘটনা দ্রুত তদন্তের নির্দেশ সরকারের

কুমিল্লায় যুবদল নেতার মৃত্যুর ঘটনা দ্রুত তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে সরকার: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

নিরাপত্তা বাহিনীর হেফাজতে কুমিল্লার যুবদল নেতা মো. তৌহিদুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে সরকার দ্রুত তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। প্রেস উইংয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিরাপত্তা বাহিনীর হেফাজতে যেকোনো ধরনের নির্যাতন ও হত্যার তীব্র নিন্দা জানায়। সরকারের মূল লক্ষ্য জাতীয় জীবনের প্রতিটি স্তরে মানবাধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত করা। বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয়, বর্তমান সরকারে দেশের শীর্ষ মানবাধিকার কর্মীরা উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হিসেবে রয়েছেন।

অভিযোগ অনুযায়ী, কুমিল্লায় গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে আহত অবস্থায় তৌহিদুল ইসলামকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। জানা যায়, ভোররাতে তাঁকে বাড়ি থেকে আটক করে নিরাপত্তা বাহিনী, এরপর তিনি নির্যাতনের শিকার হন। এরই ধারাবাহিকতায়, অন্তর্বর্তী সরকার তাঁর মৃত্যুর ঘটনায় দ্রুত তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।

সরকার জানিয়েছে, এ ধরনের অপরাধের বিচার প্রক্রিয়া সংস্কারের জন্য একাধিক কমিশন গঠন করা হয়েছে। বেশিরভাগ কমিশন ইতোমধ্যে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদ, অপরাধ ব্যবস্থাপনা এবং বিচারিক প্রক্রিয়ায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের সুযোগ নির্মূল করতে সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করবে।

প্রেস উইংয়ের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নিরাপত্তা বাহিনীর হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কুমিল্লায় গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে আহত অবস্থায় তরুণ তৌহিদুল ইসলামকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। অভিযোগ অনুযায়ী, ওই দিন ভোররাতে তাঁর বাড়ি থেকে আটক করার পর তিনি নিরাপত্তা বাহিনীর নির্যাতনের শিকার হন।

 

আলোচিত

গৌরীর জন্য বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা আমিরের

কুমিল্লায় যুবদল নেতার মৃত্যু

যুবদল নেতার মৃত্যুর ঘটনা দ্রুত তদন্তের নির্দেশ সরকারের

১০:১৪:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

নিরাপত্তা বাহিনীর হেফাজতে কুমিল্লার যুবদল নেতা মো. তৌহিদুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে সরকার দ্রুত তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। প্রেস উইংয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিরাপত্তা বাহিনীর হেফাজতে যেকোনো ধরনের নির্যাতন ও হত্যার তীব্র নিন্দা জানায়। সরকারের মূল লক্ষ্য জাতীয় জীবনের প্রতিটি স্তরে মানবাধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত করা। বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয়, বর্তমান সরকারে দেশের শীর্ষ মানবাধিকার কর্মীরা উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হিসেবে রয়েছেন।

অভিযোগ অনুযায়ী, কুমিল্লায় গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে আহত অবস্থায় তৌহিদুল ইসলামকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। জানা যায়, ভোররাতে তাঁকে বাড়ি থেকে আটক করে নিরাপত্তা বাহিনী, এরপর তিনি নির্যাতনের শিকার হন। এরই ধারাবাহিকতায়, অন্তর্বর্তী সরকার তাঁর মৃত্যুর ঘটনায় দ্রুত তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।

সরকার জানিয়েছে, এ ধরনের অপরাধের বিচার প্রক্রিয়া সংস্কারের জন্য একাধিক কমিশন গঠন করা হয়েছে। বেশিরভাগ কমিশন ইতোমধ্যে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদ, অপরাধ ব্যবস্থাপনা এবং বিচারিক প্রক্রিয়ায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের সুযোগ নির্মূল করতে সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করবে।

প্রেস উইংয়ের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নিরাপত্তা বাহিনীর হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কুমিল্লায় গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে আহত অবস্থায় তরুণ তৌহিদুল ইসলামকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। অভিযোগ অনুযায়ী, ওই দিন ভোররাতে তাঁর বাড়ি থেকে আটক করার পর তিনি নিরাপত্তা বাহিনীর নির্যাতনের শিকার হন।