ঢাকা ০১:০৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইন্দোনেশিয়ার জন্য উপযুক্ত এনার্জী সল্যুশন অফার করছে রসাটম

В индонезийском городе Бандунг 26 февраля состоялся международный семинар, посвященный современным ядерным технологиям и социально-экономическим последствиям строительства атомных электростанций (АЭС).

রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পরমাণু শক্তি সংস্থা রসাটম সম্প্রতি বান্দুং এ আয়োজিত একটি আন্তর্জাতিক সেমিনারে ইন্দোনেশিয়ার জন্য উপযুক্ত একটি আধুনিক এনার্জী সল্যুশন অফার করেছে। সেমিনারের বিষয় ছিল আধুনিক পারমাণবিক প্রযুক্তি এবং পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের আর্থ-সামাজিক প্রভাব।

সেমিনারটির আয়োজন করে পিএলএন নুসানতারা এবং ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় গবেষণা এবং উদ্ভাবনী এজেন্সী। ইন্দোনেশিয়া ছাড়াও রাশিয়া, হাঙ্গেরী এবং তুরস্কের বিশেষজ্ঞরা এতে অংশগ্রহণ করেন।

সেমিনারে ইন্দোনেশিয়ায় পারমাণবিক শক্তির উন্নয়ন পরিকল্পনা এবং পারমাণবিক শিল্প প্রতিষ্ঠার চ্যালেঞ্জ নিয়ে বিশদ আলোচনা করা হয়। যেসকল বিষয়ের উপর গুরুত্ব দেয়া হয়, তার মধ্যে ছিল পারমানবিক শক্তির অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুফল, প্রোডাকশনের লোকালাইজেশন এবং নিয়ন্ত্রনকারী কাঠামো। হ্যাঙ্গারী এবং তুরস্কের প্রতিনিধিরা পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মানে তাদের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে অবহিত করেন এবং রুশ প্রযুক্তি বেছে নেবার কারন ব্যাখ্যা করেন। অন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল ইন্দোনেশিয়ায় পারমাণবিক শক্তির প্রতি জনসমর্থন অর্জন।

রসাটমের প্রতিনিধি আলে·ান্দার সিবুলিয়া জানান, “ইন্দোনেশিয়ায় এনার্জীর চাহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং দেশটি ২০৬০ সাল নাগাদ কার্বন নিঃসরণ শুন্যের কোটায় নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারন করেছে। দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলে ক্রমবর্ধমান বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে বড় ও ভাসমান পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র সহ ছোট আকারের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে। পারমানবি শক্তি নির্ভরযোগ্য এবং এ থেকে অত্যন্ত কম মাত্রার কার্বন নিঃসরণ ঘটে যা তাৎপর্যপূর্ণভাবে দেশটির এনার্জী সিস্টেম এবং জাতীয় এনার্জী সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সক্ষম।

আলোচিত

গৌরীর জন্য বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা আমিরের

ইন্দোনেশিয়ার জন্য উপযুক্ত এনার্জী সল্যুশন অফার করছে রসাটম

০২:০৩:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ মার্চ ২০২৫

রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পরমাণু শক্তি সংস্থা রসাটম সম্প্রতি বান্দুং এ আয়োজিত একটি আন্তর্জাতিক সেমিনারে ইন্দোনেশিয়ার জন্য উপযুক্ত একটি আধুনিক এনার্জী সল্যুশন অফার করেছে। সেমিনারের বিষয় ছিল আধুনিক পারমাণবিক প্রযুক্তি এবং পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের আর্থ-সামাজিক প্রভাব।

সেমিনারটির আয়োজন করে পিএলএন নুসানতারা এবং ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় গবেষণা এবং উদ্ভাবনী এজেন্সী। ইন্দোনেশিয়া ছাড়াও রাশিয়া, হাঙ্গেরী এবং তুরস্কের বিশেষজ্ঞরা এতে অংশগ্রহণ করেন।

সেমিনারে ইন্দোনেশিয়ায় পারমাণবিক শক্তির উন্নয়ন পরিকল্পনা এবং পারমাণবিক শিল্প প্রতিষ্ঠার চ্যালেঞ্জ নিয়ে বিশদ আলোচনা করা হয়। যেসকল বিষয়ের উপর গুরুত্ব দেয়া হয়, তার মধ্যে ছিল পারমানবিক শক্তির অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুফল, প্রোডাকশনের লোকালাইজেশন এবং নিয়ন্ত্রনকারী কাঠামো। হ্যাঙ্গারী এবং তুরস্কের প্রতিনিধিরা পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মানে তাদের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে অবহিত করেন এবং রুশ প্রযুক্তি বেছে নেবার কারন ব্যাখ্যা করেন। অন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল ইন্দোনেশিয়ায় পারমাণবিক শক্তির প্রতি জনসমর্থন অর্জন।

রসাটমের প্রতিনিধি আলে·ান্দার সিবুলিয়া জানান, “ইন্দোনেশিয়ায় এনার্জীর চাহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং দেশটি ২০৬০ সাল নাগাদ কার্বন নিঃসরণ শুন্যের কোটায় নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারন করেছে। দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলে ক্রমবর্ধমান বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে বড় ও ভাসমান পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র সহ ছোট আকারের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে। পারমানবি শক্তি নির্ভরযোগ্য এবং এ থেকে অত্যন্ত কম মাত্রার কার্বন নিঃসরণ ঘটে যা তাৎপর্যপূর্ণভাবে দেশটির এনার্জী সিস্টেম এবং জাতীয় এনার্জী সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সক্ষম।